RNA কী | RNA কাকে বলে?
RNA হলো রাইবোনিউক্লিক এসিড। যা পাঁচ কার্বনযুক্ত রাইবোজ শর্করা ও ফসফেট নির্মিত একটি মাত্র পার্শ্ব কাঠামো দ্বারা গঠিত, যার চার ধরণের নাইট্রোজেন ক্ষারক ডিএনএ এর মতোই। আরো পড়ুন: DNA কী, pH কী
RNA হলো রাইবোনিউক্লিক এসিড। যা পাঁচ কার্বনযুক্ত রাইবোজ শর্করা ও ফসফেট নির্মিত একটি মাত্র পার্শ্ব কাঠামো দ্বারা গঠিত, যার চার ধরণের নাইট্রোজেন ক্ষারক ডিএনএ এর মতোই। আরো পড়ুন: DNA কী, pH কী
অ্যাসিড বৃষ্টি এমন এক ধরনের বৃষ্টি যাতে এসিডের উপস্থিতি থাকে। এক্ষেত্রে পানির pH ৭ এর চেয়ে কম হয়ে থাকে। এই বৃষ্টির কারনে গাছপালা, পশু-পাখি, জলজ প্রাণী এবং জীব-জন্তু, মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আরো পড়ুন: সংকর ধাতু কাকে বলে, DNA কী
জীন একটি জৈব পদার্থের একক যা জীবের কোনো বিশেষ বৈশিষ্ট্য গঠনকে নিয়ন্ত্রিত করে। এরা অতি সূক্ষ্ম এবং ক্রোমোজোমের গাত্রে মালার মতো সজ্জিত থাকে। জীবের এক একটি বৈশিষ্ট্যের জন্য একাধিক জিন কাজ করে, আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে একটিমাত্র জিন বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্যেকে নিয়ন্ত্রণ করে। মানুষের চোখের রং চুলের প্রকৃতি, চামড়ার রং সবকিছুই জিন কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। মানুষের …
pH হচ্ছে দ্রবীভূত হাইড্রোজেন আয়নের সক্রিয়তার পরিমাপ। এটি দ্বারা মূলত হাইড্রজেন আয়নের ঘনত্ব বোঝায়। pH হলো এমন একটি রাশি, যেটি দ্বারা বোঝা যায় পানি বা অন্য কোনো জলীয় দ্রবণ এসিডিক, ক্ষারীয় না নিরপেক্ষ। নিরপেক্ষ হলে pH হয় ৭, এসিডিক হলে ৭ এর কম, আর ক্ষারীয় হলে ৭ এর বেশি। এসিডের পরিমান যত বাড়বে, pH এর …
DNA হলো ক্রোমোজোমে অবস্থিত জিনের রাসায়নিক রূপ। নিউক্লিক এসিড দুই ধরনের হয় যাথা- ডিঅক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড (DNA) এবং রাইবো নিউক্লিক এসিড ( RNA ) ক্রোমোজোমের প্রধান উপাদান DNA । বংশগতি ধারা পরিবহনে ক্রোমোজোমের বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী DNA ও RNa এর গুরুত্ব অপরিসীম। সাধারণত ক্রোমোজোমের DNA অনুগুলোই জীবের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের প্রকৃত ধারক। আরো পড়ুন: সংকর ধাতু কাকে …
পুষ্টি:- পুষ্টি একটি সার্বিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া যা প্রাণীর দেহের গঠন ও সুস্থ থাকতে মূল ভূমিকা পালন করে। এ প্রক্রিয়াতে খাদ্যবস্তু খাওয়ার পর পরিপাক হয় এবং জটিল খাদ্য উপাদানগুলো ভেঙে সরল উপাদানে পরিণত হয়। এসব সরল উপাদান দেহ শোষণ করে নেয়। শোষণের পরে খাদ্য উপাদানগুলো দেহের সকল অঙ্গের ক্ষয়প্রাপ্ত কোষের পুনর্গঠন ও দেহের বৃদ্ধির জন্য নতুন …
শিলা এক ধরণের খনিজ সম্পদ। এক বা একাধিক খনিজ মিলে গঠিত কঠিন পদার্থকে শিলা বলে। যেমন- চুনাপাথর এবং মার্বেল । চক, ধাতব মুদ্রা এবং নির্মাণ সামগ্রী তৈরিতে খনিজ এবং শিলা ব্যবহার করা হয়। আরো পড়ুন উপগ্রহ কি সংকর ধাতু কাকে বলে
মহাকাশের যে বস্তু কোন গ্রহকে কেন্দ্র করে ঘুরে তাকে উপগ্রহ বলে। যেমন: পৃথিবী একটি গ্রহ আর পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে চাঁদ, তাই চাঁদ হচ্ছে পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ। মনে রাখবে, গ্রহ এবং উপগ্রহের কোন আলো নেই। সূর্যের আলো এদের উপর পড়ে তা প্রতিফলিত হয়। বিভিন্ন গ্রহে উপগ্রহের সংখ্যা পৃথিবীর উপগ্রহের সংখ্যা- ১ টি। মঙ্গলের উপগ্রহের সংখ্যা- …
যেসব জীবের দেহ মূল, কান্ড, পাতায় বিভক্ত এবং যাদের অধিকাংশই সূর্যের আলো থেকে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় নিজের খাদ্য নিজেই তৈরি করতে পারে এবং একস্থান থেকে অন্য স্থানে চলাফেরা করতে পারে না তাদেরকে উদ্ভিদ বলে। সংক্ষেপে বলা যায়, যা মাটি ভেদ করে উঠে কিন্তু এক স্থান থেকে অন্য স্থানে চলাফেরা করতে পারে না তাকে উদ্ভিদ বলে। উদ্ভিদ …
আমাদের চারপাশের সবকিছু নিয়েই আমাদের পরিবেশ গঠিত। একটি স্থানের সকল জড় ও জীব নিয়েই সেখানকার পরিবেশ গঠিত হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের পরিবেশ রয়েছে যেমন:- প্রাকৃতিক পরিবেশ ও মানুষের তৈরি পরিবেশ। আর এসব পরিবেশে বাস করে বিভিন্ন ধরনের জীব। পরিবেশের উপাদান পরিবেশের উপাদান গুলোকে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:- (ক) সজীব পরিবেশ বা জীব …